ভারত কাশ্মীরে ইসলামিক জঙ্গী মারছে, জঙ্গী নারী শিশুদের ধর্ষন করছে, সারা বছর কারফিউ জারি রেখে সবকটি জঙ্গী নাগরিককে বন্দি করে রাখছে বিশ্ব শান্তির জন্যে। কাশ্মীরিদের স্বাধীনতা রুখতে প্রতি ৬জন কাশ্মীরের নাগরিকের বিপরীতে ১জন করে সেনা মোতায়েন করে রেখেছে, গতকাল আরো ২৮ হাজার সেনা পাঠিয়েছে স্বাধীনতাকামী জঙ্গীদের শেষ অধিকারটুকুও শেষ করে দিতে। ভারত তাদের আত্মরক্ষার স্বার্থে এটা তো তারা করতেই পারে। গো-মাতার সন্তানদের কাছ থেকে স্বাধীনতা চাও?
তছাড়া মুসলিমরা ভারতের গো-মাতাকে জবাই করে মাংস খাবে আর গো-মাতার সন্তানেরা হাতে চুড়ি পরে বসে থাকবে?
স্বাধীনতাকামীরা সবসময় জঙ্গী হয়। শুধু আমরা বাংলাদেশীরাই ছিলাম বীর মুক্তিযুদ্ধা।
তাই ভারত কাশ্মীর কিংবা বাংলায় যাই কিছু করুক না কেন সমর্থন দিন, হাত তালি দিন, কারন ভারত আমাদের পরম বংদু, মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করেছে, ১০ লক্ষ শরনার্থী আশ্রয় দিয়েছিল। এখন প্রতিদিন সীমান্তে গো-মাতা বাঁচাতে বাংলাদেশি নামক চোর মারছে। আসামের ৪০ লাখ বাঙালির নাগরিকত্ব বাতিল করে আমাদের দেশে পাঠাবে যারা আমাদের উন্নয়নে সাহায্য করবে, মিয়ানমারকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা পাঠাতে উৎসাহ দিয়ে আমাদের ১৫লাখ জনশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করেছে, শুকনো মৌসুমে আমাদের নদীর পানি আটকে আমাদেরকে অকাল বন্যা থেকে রক্ষা করছে, আমাদের আরেক প্রতিবেশি বন্ধু মিয়ানমারকে বিনে পয়সায় শক্তিশালী সাবমেরিন দিচ্ছে আমাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে।
এক মন্ত্রী মশাই তো বলছেনই ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক। তাই তো বিনে পয়সায় তাদের গাড়ি চলছে আমাদের টাকা-পরিশ্রমে তৈরী রাস্তা দিয়ে, তাদের বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরী হচ্ছে আমাদের সুন্দরবন নামক জঙ্ল পরিষ্কার করে, তাদের বিমান বন্দর তৈরী হবে আমাদের ব্রাহ্মনবাড়িয়ায়।
ভারত আমাদের বন্ধু, বাংলাদেশের স্বামী। এর আগেও ভারতের এমন দুই অবৈধ বউ ছিল। তারপর থেকে তাদের বিয়ে না করে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে অবৈধ রক্ষিতা বানিয়ে লুটেপুটে খাচ্ছে। তার একটি কাশ্মীর অন্যটি সিকিম। এছাড়াও গো-মাতার দেশ, স্বামী ভারতের আরো অনেক গুন আছে।
“আজকাল আমাদের দেশে দেখবেন, ভালো মানুষেরা বিচ্ছিন্ন। ভালো মানুষদের মধ্যে যোগাযোগ নেই। তারা একা, পরস্পরকে খুঁজে পান না। কিন্তু যারা খারাপ, তারা খুবই সংঘবদ্ধ। এক শয়তান হুক্কা হুয়া দিলে মুহুর্তে হাজার শয়তান ক্যায়া হুয়া! ক্যায়া হুয়া! করতে করতে এগিয়ে আসে। ___অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ”।
মীরজাফরের ছেলে মীরন নাকি বজ্রপাতে মারা গেছিল। তবে তার আগে যে সে মীরজাফরের বংশধর রেখে গিয়েছিল তা চার পাশে তাকালেই সেটা দেখতে পাওয়া যায়। দেখবেন সুযোগ পেলেই মীরজাফরের বংশধরেরা যখন হুক্কাহুয়া বলে উঠে চারপাশ থেকে ঘষেটি বেগম ও তার দুসরদের বংশধরেরা ক্যায়া হুয়া, ক্যায়া হুয়া বলে চিৎকার করছে।
ইসকন বিভিন্ন স্কুলে গিতে তাদের পুজোর প্রাসাদ খাওয়াচ্ছে আপনার সন্তানকে, আবার বলাচ্ছে- হরে কৃষ্ণ হরে রাম। তাই বলে আবার ইসকন সদস্যদের আপনার বাড়িতে গো-মাতার মাংস খেতে দাওয়া দিয়ে তাদের অপমান করতে পারেন না। এমনিতেই একাত্তরের ঋন শোধ হবে না কখনো, তারপর আবার সাড়ে তিন কোটি হিন্দুকে দেশ ছাড়া করেছেন এটা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ট ট্রাম্পকে জানিয়ে এসেছেন দুদকের উপপরিচালকে স্ত্রী প্রিয়া সাহা ।
সুতরাং সবই ঠিক আছে, কাশ্মীরি হত্যায় ভারতকে সমর্থন দিন, ভাবতে থাকুন, এতবড় স্বামী দুইটা রক্ষীতায় কি চলে? দিন আসছে নগর পুড়লে দেবালয় এড়ায় না।
Read more...