এবারের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ বানাম ভারতের খেলায় ভারতকে জেতানোর জন্য #ICC অর্থাৎ #Incian Cricket Council এর নেয়া পদক্ষেপ সমুহ:
১. Bangladesh Vs India 'র খেলার মাঠ India 'র পছন্দ অনুযায়ী নির্ধারন এবং ভারতের ব্যাটিং উপযোগী পিচ তৈরী।
২. মাশরাফির বলে সুরেশ রাইনার নিশ্চিত LBW না দেয়া।
৩. রুবেলের বলে ৪০তম ওভারে রোহিতের শর্মার পরিষ্কার আউটটিকে দেয়া হল ‘নো বল’। সেই সুযোগে সে করল ২৫ বলে আরও ৪৭।
৪. অপরদিকে ২০১৫ বিশ্বকাপের সেরা পারফরমেন্সকারী ৪/৫ জন ব্যাটসম্যানের মধ্যে থাকা পরপর তৃতীয় শতক প্রত্যাশি বাংলাদেশ দলের মাহমুদুল্লাহ’র সুস্পষ্ট ৬টিকে দেয়া হল আউট।
৫. অধিনায়ক মাশরাফিকে নিষিদ্ধ করার জন্য, ইচ্ছে করে শেখর ধাওয়ানের বারবার সরে যাওয়া। আম্পায়ারদের ডিসিশন দিতে দেরী করা। এমনকি বৃষ্টির কারনে, দেরী হলেও সেসব বিবেচনায় না নিয়ে তাকে জরিমানা ও এক ম্যাচ নিষিদ্ধ করা হল।
অর্থাত এত কিছুর পরও বাংলাদেশের মুখ বন্ধ রাখার জন্য #ICC 'র একটি হুমকি বলা যেতে পারে।
2007 বিশ্বকাপে এবারের চেয়ে তুলনামূলক দূর্বল বাংলাদেশ দল হেঁসে খেলে সেদিন পূর্ণ শক্তির শচীন, শেবাগ, ধনির ভারতকে প্রথম রাউন্ড থেকে বের করে দিয়েছিল। যা ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে লজ্জাজনক ঘটনা।
আর এবার থেকে এধরনের লজ্জা থেকে বাঁচতে বিশ্বকাপে টিকে থাকার জন্য তারা #ICC ’র নিয়ম পরিবর্তন করে ICC কে নিজেদের মালিকানায় নিয়ে গেছে। আর বাংলাদেশের মত একটি ভদ্র ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে ভারতীয় উচ্ছৃঙ্খল দলকে জেতানোর জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করে মাঠে নির্লজ্জ পক্ষপাতমূলক আচরন করেছে।
অথচ ম্যাচ শেষেই ভারতীয় অধিনায়ক বিবৃতি দেয় এজন্য তারা লজ্জিত নয়।
আম্পায়ারদের পারফরমেন্সে এই ম্যাচের লজ্জাজনক জয়ে ভারতীয় দলের গর্ব করার মত কিছুই নেই। তবে টিভি আম্পায়ার সহ একসাথে তিন আম্পায়ারকে ম্যন অব দ্যা ম্যাচ ঘোষনা করে তাদেরকে বিশ্ব বেহায়া এ্যাওয়ার্ড দেওয়া উচিত ছিল।
Read more...